তাপপ্রবাহ আরও দুই দিন, সোমবার দেশজুড়ে বৃষ্টি

তাপপ্রবাহ আরও দুই দিন, সোমবার দেশজুড়ে বৃষ্টি

জ্যৈষ্ঠ মাসের শুরুতেই প্রখর সূর্যের তেজ যেন আগুনে ঝলসে দিচ্ছে। ঘরে-বাইরে কোথাও নেই স্বস্তি। রাতেও অসহনীয় উত্তাপ। বিপর্যস্ত জীবন পার করছেন মানুষ। বাতাসে জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে রয়েছে অস্বস্তি। স্বস্তির
তিন মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব নিয়োগ
তিন মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব নিয়োগ
৩০ ব্যাংকের এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন
৩০ ব্যাংকের এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন
২ কেজি ওজনের সিঙ্গাড়া ভেজে ভাইরাল চুয়াডাঙ্গার জসিম
২ কেজি ওজনের সিঙ্গাড়া ভেজে ভাইরাল চুয়াডাঙ্গার জসিম
সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক ও কূটনীতিকের নাম শেখ হাসিনা : ওবায়দুল কাদের
সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক ও কূটনীতিকের নাম শেখ হাসিনা : ওবায়দুল কাদের
‘ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখতে হবে’
‘ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখতে হবে’
শেখ হাসিনার চিত্ত সর্বদা ভয়শূন্য : ধর্মমন্ত্রী
শেখ হাসিনার চিত্ত সর্বদা ভয়শূন্য : ধর্মমন্ত্রী
  • ড. মো. শফিকুল ইসলাম
    ড. মো. শফিকুল ইসলামসহযোগী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

    তিনি এসেছিলেন বলে…

    আজ বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা, বাংলাদেশের উন্নয়নের রূপকার, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি দেশরত্ন শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। এক ঐতিহাসিক দিন ছিল ১৭ মে ১৯৮১, কারণ ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ভাগক্রমে বেঁচে যান। তারা তখন বিদেশ থাকায় ঘাতকরা তাদেরকে হত্যা করতে পারেনি। আজকে সেই কারণে এক সফল নেতার কারণে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, অন্য দেশও বাংলাদেশকে অনুকরণ করতে চাচ্ছে। তিনি এসেছিলেন বলে দেশ আজকে এই বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের চার দশক পূর্তি হয়েছে
    প্রফেসর ড. মো. শাহ্ আজম
    প্রফেসর ড. মো. শাহ্ আজমউপাচার্য, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ

    শেখ হাসিনা: স্বাধীন বাঙালির অনিঃশেষ প্রেরণা

    আজ আমাদের আনন্দের দিন। বাঙালি যে মাথা উচু করে দাঁড়াতে পারে তার প্রমাণ যে মানুষটি রেখেছেন আজ তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিন। বাঙালিকে স্বমর্যাদায় অভিষিক্ত করেছেন যিনি, যার উদ্যোগে ভিক্ষুকের হাত আজ কর্মীর হাতে পরিণত হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিপর্যস্ত বাঙালি নয়, বরং নিজের অর্থে নিজেদের পদ্মা সেতু তৈরির সাহসী বাঙালি আমরা। সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, বাঙালির শেষ ভরসাস্থল শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিন আজ। শেখ হাসিনা ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জ জেলার সবুজে ঘেরা, পাখি ডাকা, মায়াময় টুঙ্গিপাড়ার এক  সম্ভ্রান্ত বাঙালি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবকাল থেকেই তিনি ছিলেন মেধাবী ও সৃজনশীল মানুষ। তার পিতা বাংলার অবিসংবাদিত নেতা, বাংলার গরিব-দুঃখী মেহনতি মানুষের পরম বন্ধু
    জাফর ওয়াজেদ
    জাফর ওয়াজেদমহাপরিচালক, প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)

    সব বাধাবন্ধন ডিঙিয়ে

    জ্যৈষ্ঠের আকাশজুড়ে যখন সাদা মেঘের ভেলা ভাসছিল, তখন গণসমুদ্রে দাঁড়িয়ে তিনি সদর্পে উচ্চারণ করলেন, বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করাই তার একমাত্র লক্ষ্য। অর্থাৎ বাংলার মানুষের জীবনমান উন্নত করা, সুন্দর জীবন উপহার দেওয়ার ব্রতে তিনি নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। মেধা-মনন জ্ঞানকে দেশের কাজে লাগিয়ে একটি উন্নত জাতিতে রূপান্তরিত হোক বাংলার মানুষ, কায়মনোবাক্যে সেই প্রার্থনাই তিনি করলেন সেদিন। নিজের জীবন দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গ করার কথা আবারও উচ্চারণ করে জানান দিলেন। বাংলার মানুষ যেন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানসহ মৌলিক অধিকার পায়, দেশ যেন হয় স্বয়ংসম্পূর্ণ, হাহাকারমুক্ত জীবনযাপন যেন হয় বাংলাদেশের মানুষের—সেই লক্ষ্যে তিনি সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার কথা স্পষ্ট করে ব্যক্ত করলেন।
  • অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
    অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীসভাপতি, কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট

    আজকের বাংলাদেশের আরেক নাম শেখ হাসিনা

    বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তান বানানো এবং একটি ব্যর্থ, পরনির্ভর রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই ছিল স্বাধীনতাবিরোধীদের লক্ষ্য; বাংলাদেশের বিজয় যেন অর্থহীন হয়ে পড়ে। আর এ কারণেই খুনি মোশতাক, জিয়াউর রহমানরা বাংলাদেশকে উল্টো পথে নিয়ে যাচ্ছিল। বাংলাদেশের গণতন্ত্র হয়েছিল ভূলুণ্ঠিত, আইনের শাসন হয়েছিল নির্বাসিত, ছিল না জনগণের অধিকার। ক্ষুধা-দারিদ্র্য এক সর্বনাশা অক্টোপাস বাংলাদেশকে গ্রাস করে ফেলেছিল। ঠিক ওই সময় আমাদের জীবনে আসে ১৭ মে। ১৯৮১ সালের এই দিনে জাগরণের মন্ত্র নিয়ে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন শেখ হাসিনা। ১৭ মে বাংলাদেশের জন্য অনন্য দিন। ঘুরে দাঁড়ানোর দিন। সংগ্রামের নতুন অধ্যায়ের সূচনার দিন। অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাত্রার দিন। বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির
    ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম
    ড. মো. আনোয়ারুল ইসলামঅধ্যাপক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও সাবেক উপ-উপাচার্য, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

    স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও ঐতিহাসিক ভাবনা

    ১৭ মে, ১৯৮১ সাল। ক্যালেন্ডারের পাতায় দিনটি ছিল সরকারি ছুটির দিন। সবার লক্ষ্য ছিল ঢাকা বিমানবন্দর। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা জনতার ভিড় জমা শুরু হয় সকাল থেকেই। ভিড়ের বিবরণ পাওয়া যায় দৈনিক ইত্তেফাকের পাতা থেকে। পত্রিকাটিতে লেখা হয়—‘ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের বিমানটি আসিয়া পৌঁছে বিকাল সাড়ে ৪টায়। কিন্তু বিমানবন্দরে দেশের বিভিন্ন স্থান হইতে আগত জনতার ভিড় জমিতে থাকে বেলা ১২টা হইতেই। বিমানবন্দরের রানওয়ে, টারমার্ক ও বিমানবন্দর প্রাঙ্গণ হইতে শেওড়াবাড়ী পর্যন্ত এলাকা জুড়িয়া দুপুর হইতে অপেক্ষমাণ দলীয় সমর্থকরা তাহাকে অভ্যর্থনা জানান। দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ বিকাল ৪টা ৩০ মিনিটে সভানেত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদকে প্রচন্ড ভিড়ের মধ্যে বিমান হইতে ট্রাকে নামাইয়া নেন। পুলিশের ধাওয়া
    আর কে চৌধুরী
    আর কে চৌধুরীরাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান ও সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের উপদেষ্টা

    কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করুন

    বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ শ্রমশক্তি জরিপে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের শেষ তিন মাসের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে বেকার বেড়েছে প্রায় আড়াই লাখ। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বাস্তবে বেকারের সংখ্যা অনেক বেশি। বিবিএসের তথ্যমতে, দেশে মোট বেকারের ১২ শতাংশই উচ্চশিক্ষিত। অথচ যাদের কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা নেই, তাদের বেকারত্বের হার মাত্র ১.০৭ শতাংশ। মানসম্মত শিক্ষার অভাবেই দেশে বেকারত্ব, বিশেষ করে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বেশি বাড়ছে। শ্রমশক্তি জরিপ প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসের ব্যবধানে শ্রমশক্তিতে যুক্ত হওয়া মানুষের সংখ্যা বেড়েছে ২ লাখ ৯০ হাজার। জনগোষ্ঠী বাড়লেও সেই তুলনায় দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর অর্থ হচ্ছে আনুষ্ঠানিক খাতে কাজের সুযোগ সৃষ্টির
  • আলম রায়হান
    আলম রায়হানসিনিয়র সাংবাদিক

    রনো ভাইকে লজ্জিত হতে দেখেছি

    ছাত্রজীবনে রাজনৈতিক বিশ্বাস ও সম্পৃক্ততার সূত্রে বাম রাজনীতিকদের বিষয়ে বিশেষ শ্রদ্ধাবোধ লালন করে আসছি। এ ধারায় আশি-একাশি সালে পেশাগত জীবনের সূচনালগ্নে বাম নেতাদের সঙ্গে তুলনামূলক সম্পৃক্ততা একটু যেন বেশিই ছিল। কিন্তু সেই সময় রনো ভাইয়ের সঙ্গে যে কারণেই হোক পরিচয় হয়নি। তাকে আমি যেটুকু চিনতাম তা দূর থেকে চাঁদ দেখার চেয়ে বেশি কিছু নয়। এ ছাড়া স্বল্পভাষী এবং অনেকটা নিভৃতচারী রনো ভাইয়ের সঙ্গে তখনো ঘনিষ্ঠতা গড়ে ওঠেনি যখন তাবৎ বাম-ডান নেতাদের সঙ্গে আমি খুবই ঘনিষ্ঠ ছিলাম। হয়তো রনো ভাইয়ের বিষয়ে আমি খুবই কম জানতাম। অথবা তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার ক্ষেত্রে আমার ভাগ্য তেমন সুপ্রসন্ন ছিল না। এ অবস্থায় একদিন ’৯১-এর
    সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা
    সৈয়দ ইশতিয়াক রেজাপ্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, গ্লোবাল টেলিভিশন

    যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কাছে অপ্রাসঙ্গিক!

    যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপারে কি বিএনপির মোহভঙ্গ ঘটেছে? বিষয়টা অনেকটা এমনই। গত কয়েক বছরে এবং এ বছর ৭ জানুয়ারির নির্বাচন সামনে রেখে রাজপথের বিরোধী দল হিসেবে বিশাল বিশাল সমাবেশ, নানা প্রকার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করলেও বিএনপির মনোজগৎ জুড়ে ছিল যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে দলীয় সাংবাদিককে দিয়ে প্রশ্ন করানো, সেটা নিউজ আকারে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও সামাজিকমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করা, ভাইরাল করা, ঘন ঘন ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় যাওয়া, রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে ডেকে ডেকে ঘন ঘন বৈঠক করা সবই করেছে বিএনপি। দেশের ভেতরের কিছু বুদ্ধিজীবী এবং দেশের বাইরে অবস্থানকারী বিএনপি সমর্থক ইউটিউবার আর ফেসবুকাররা তারিখ দিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনার সরকার ফেলে দিয়েছেন। বিএনপি এদের ওপর
    সুমন মজুমদার
    সুমন মজুমদারডিরেক্টর, অ্যাগ্রিকেয়ার গ্লোবাল

    কৃষকরা কি ভালোভাবে বাঁচতে পারছেন

    বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। কৃষক বাঁচলে বাঁচবে দেশ, ছোট থেকেই এ বাক্যগুলোর সঙ্গে আমরা বড় হতে থাকি। কিন্তু আদৌ কি এই দেশের কৃষকরা ভালোভাবে বেঁচে আছেন? যেখানে সবচেয়ে বেশি প্রাপ্য সম্মান ও ন্যায্য দাম পাওয়ার কথা ছিল কৃষকের, সেই তারাই কোনো না কোনো সিন্ডিকেটের কবলে পড়ে ব্যর্থ হচ্ছে ন্যায্য অধিকার আদায়ে। আমরা প্রতিনিয়তই খবরের কাগজে অথবা টেলিভিশনে দেখতে পাই কোথাও না কোথাও কৃষক তাদের ন্যায্য মূল্য আদায়ে ব্যর্থ হচ্ছেন। অথবা কৃষক কৃষিকাজ ছেড়ে দিচ্ছেন। কখনো সুদের চাপ, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে আশানুরূপ ফসল না পাওয়ায় বেছে নিচ্ছেন আত্মহত্যার মতো জঘন্য রাস্তাও। আবার অধিকাংশ সময় এ দেশের শ্রমজীবী কৃষকই এই সোনার মাটি ছেড়ে বিদেশ
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তিন মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব নিয়োগ

৩০ ব্যাংকের এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন

জয়কে জুতাপেটা করতে চান মিষ্টি জান্নাত

থানচিতে আগুনে পুড়ল কটেজসহ ১১টি ঘর

২ কেজি ওজনের সিঙ্গাড়া ভেজে ভাইরাল চুয়াডাঙ্গার জসিম

দুই দিনের রিমান্ড শেষে ফের কারাগারে কেএনএফের ১৫ সদস্য

জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান অস্ত্র সরবরাহকারী গ্রেপ্তার 

মেয়রকে মারধর, এমপি মমিনের পিএসসহ ১৯ জনের নামে মামলা

হেলমেটবিহীন তেল দিচ্ছে না দিনাজপুরের পাম্পগুলো

তাপপ্রবাহ আরও দুই দিন, সোমবার দেশজুড়ে বৃষ্টি

১০

ঢাকা কাস্টমস এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন / মিজান-লাভলু-বাশার পরিষদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১১

কর্ণফুলী নদীতে ভাসছিল নিখোঁজ জেলের লাশ

১২

নেতাকর্মীদের যে বার্তা দিলেন জামায়াতের আমির

১৩

‘ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখতে হবে’

১৪

শেখ হাসিনার চিত্ত সর্বদা ভয়শূন্য : ধর্মমন্ত্রী

১৫

পুকুরপাড়ে খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে ভাই-বোনের মৃত্যু

১৬

অপশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান জরুরি : আ স ম রব 

১৭

ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদ ও রেলের রেয়াতি প্রথা বহালের দাবি

১৮

ইসলামী আন্দোলনের নেতা বেলায়েত হোসেনের ইন্তেকাল

১৯

এক মাস পর জামিনে মুক্তি পেলেন বিএনপি নেতা হাবিব

২০
পাঠ্যবই থেকে শরীফার গল্প বাদ যাচ্ছে
সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বই থেকে আলোচিত শরীফ-শরীফার গল্প বাদ দেওয়ার সুপারিশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি। সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রতিবেদনে কমিটির সদস্যরা গল্পে ব্যবহৃত ১৯টি শব্দ ‘ইসলাম
এমপিকে হুমকি / বেশি বাড়াবাড়ি করলে ঠাকুরগাঁওয়ে ঠাঁই হবে না
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও ঠাকুরগাঁও-১ আসনের এমপি রমেশ চন্দ্র সেনকে জেলা শহর থেকে বিতাড়িত করার হুমকি দিয়েছেন আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও পৌরসভার প্যানেল মেয়র আব্দুল কাইয়ুম
ঈদ সামনে রেখে মসলার দাম বাড়ল ৫০-৩০০ টাকা!
চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে বছরের ব্যবধানে মসলাজাতীয় পণ্য আমদানি হয়েছে ৩০ হাজার ৭১৭ টনের বেশি। অথচ দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্যের বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে গত বছরের অক্টোবর থেকে দফায় দফায় বেড়েছে মসলার
শেয়ারবাজারে ৪০ লাখ টাকার বেশি মুনাফায় করের চিন্তা
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে ৪০ লাখ টাকার বেশি মুনাফা করলে তার ওপর কর আরোপের চিন্তা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগামী (২০২৪-২৫) অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবে বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করতে চায় সংস্থাটি। সেক্ষেত্রে
তিন মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব নিয়োগ
তিন মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব নিয়োগ
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং অর্থ বিভাগের আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নতুন তিন সচিবকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আলাদা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। অতিরিক্ত সচিবের পদমর্যাদায় নিযুক্ত বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সাঈদ মোহা. বেলাল হায়দারকে পদোন্নতি দিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব করা হয়েছে। অন্যদিকে নতুন বাণিজ্যসচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহা. সেলিম উদ্দিন। তিনি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিদায়ী জ্যেষ্ঠ সচিব তপন কান্তি ঘোষের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন। আর সচিব পদে পদোন্নতি পেয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুর রহমান খান। তিনি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের বিদায়ী সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহর স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন।
৭ মিনিট আগে

আবারও হিট অ্যালার্ট জারি

৩ ঘণ্টা আগে

এআই সভ্যতার জন্য বড় ঝুঁকি : পলক

৪ ঘণ্টা আগে

র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে

‘শেখ হাসিনা না ফিরলে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ ফিরে পেতাম না’

৫ ঘণ্টা আগে

বৌদ্ধ বিহারে প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে প্রার্থনা

৬ ঘণ্টা আগে
নেতাকর্মীদের যে বার্তা দিলেন জামায়াতের আমির
নেতাকর্মীদের যে বার্তা দিলেন জামায়াতের আমির
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমাদের এই প্রিয় জন্মভূমিকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য একদল সৎ ও দক্ষ লোকের প্রয়োজন। জামায়াতে ইসলামী সেই সৎ ও দক্ষ লোক তৈরির কাজ করে যাচ্ছে।  শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর একটি মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের উদ্যোগে আয়োজিত থানা আমির ও বিভাগীয় সভাপতি এবং সেক্রেটারিদের নিয়ে দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আল্লাহর উপর ভরসা করে সাহসিকতার সাথে রাজপথে তৎপরতা চালাতে হবে। হযরত হানজালার (রা.) মতো বিপ্লবী চরিত্রকে ধারণ করতে হবে। রাজধানী একটি রাষ্ট্রের হৃৎপিণ্ড। যারা রাজধানীতে শক্তিশালী অবস্থান ধরে রাখতে পারে তারাই দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে জাতিকে নেতৃত্ব দেয়। তাই ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নেতৃবৃন্দকে রাজধানীতে ইসলামী আন্দোলনের ভিত্তিকে আরও মজবুত করতে হবে। রাজধানীর বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে। গভীর রাতের পরে সুবহে সাদিকের আভা দেখা যাচ্ছে, জাতির মুক্তির সুর্য উদিত হবেই।  মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের সঞ্চালনায় কর্মশালায় বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাসুম, দক্ষিণের নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকির ও ড. হেলাল উদ্দিন, দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি দেলাওয়ার হোসেন, মুহাম্মদ কামাল হোসাইন ও ড. আব্দুল মান্নান, কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক মোকাররম হোসাইন খান, মাওলানা আবু ফাহিম, ইঞ্জিনিয়ার আল আমিন, শামসুর রহমান, এসএম কামাল উদ্দিন, ড. মোবারক হোসাইন, সদস্য আব্দুস সালাম, সৈয়দ জয়নুল আবেদীন, অধ্যাপক নুরুন্নবী মানিক, সৈয়দ সিরাজুল হক, মোহাম্মদ আবু ওয়াফি, শেখ শরীফ উদ্দিন আহমদ, হাফিজুর রহমান, কামরুল আহসান হাসান সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াতে ইসলামীর সকল কার্যক্রম গঠনতন্ত্র অনুযায়ী হয় ফলে উপস্থিত নেতৃবৃন্দকে বারবার গঠনতন্ত্র পড়ে তা অনুধাবন করতে হবে এবং সেই আলোকে আমরা নিজেরা কাজ করে যাচ্ছি কিনা তা পর্যালোচনা করতে হবে। সকল কাজে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতে হবে। নামাজের ক্ষেত্রে আরও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। রাতের একটা অংশ আল্লাহর ইবাদতের জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে। নিজেদের লেনদেনকে আরও পরিচ্ছন্ন করতে হবে। হালাল হারামের বিধান মেনে চলার ক্ষেত্রে আরও কঠিন হতে হবে। নিজেদের পরিবারকে জান্নাতি পরিবার বানাতে হবে, সন্তানদেরকে ইসলামী আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত করাতে হবে। মানবিকতাকে প্রাধান্য দিয়ে ইসলামের আনসার সাহাবিদের মতো সহকর্মী ও সমাজের মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। এটিএম মাসুম বলেন, নিজেদের আধ্যাত্মিকতা বা রুহানি শক্তির মাধ্যমে এ দেশের মানুষ ও জনশক্তিকে প্রভাবিত করতে হবে। রাজধানীকে ইসলামী আন্দোলনের দুর্জয় ঘাটিতে পরিণত করতে হবে।  সভাপতির বক্তব্যে নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এ দেশে ইসলামী সমাজ বিনির্মাণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। জাতির মুক্তির জন্য ইকামাতে দ্বিনের আন্দোলনকে বেগবান করতে থানা দায়িত্বশীলদের ময়দানে আরও তৎপর হতে হবে। একটি সুন্দর সমাজ বিনির্মাণের জন্য নিজেদের সর্বোচ্চ উজাড় করে আন্দোলনকে বিজয়ী করার প্রচেষ্টা চালাতে হবে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে ইসলামী আন্দোলনের রাজধানীতে পরিণত করতে হবে।  ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, পরিকল্পনা ছাড়া কোনো কাজ সুন্দরভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। ফলে আমাদের প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশে ইসলামী বিপ্লবকে ত্বরান্বিত করতে দায়িত্বশীলদের  পরিকল্পিতভাবে কাজ করতে হবে। সকল জনশক্তিকে ময়দানে তৎপর রাখতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
অপশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান জরুরি : আ স ম রব 
অপশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান জরুরি : আ স ম রব 
ইসলামী আন্দোলনের নেতা বেলায়েত হোসেনের ইন্তেকাল
ইসলামী আন্দোলনের নেতা বেলায়েত হোসেনের ইন্তেকাল
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সারা দেশে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সারা দেশে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ
এক মাস পর জামিনে মুক্তি পেলেন বিএনপি নেতা হাবিব
এক মাস পর জামিনে মুক্তি পেলেন বিএনপি নেতা হাবিব
বিএনপির অসুস্থ নেতাদের খোঁজ নিলেন আবদুস সালাম 
বিএনপির অসুস্থ নেতাদের খোঁজ নিলেন আবদুস সালাম 
সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক ও কূটনীতিকের নাম শেখ হাসিনা : ওবায়দুল কাদের
সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক ও কূটনীতিকের নাম শেখ হাসিনা : ওবায়দুল কাদের

৩০ ব্যাংকের এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন

দেশের সরকারি-বেসরকারি প্রায় ৩০টি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমানও তাদের সঙ্গে যাচ্ছেন। প্রবাসীদের মধ্যে অফশোর ব্যাংকিং ফিক্সড ডিপোজিট সংক্রান্ত প্রচারের জন্যই তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন। ডলার সংকটের মধ্যে একসঙ্গে এত এমডির বিদেশ সফর নিয়ে ব্যাংকিং সেক্টরে উঠেছে নানা প্রশ্ন। শুক্রবার (১৭ মে) একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ মে নিউইয়র্কে একটি হোটেলে অফশোর ব্যাংকিং বিষয়ে প্রচার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানের খরচ বহন করবে ব্যাংকগুলো। যুক্তরাষ্ট্রে নিয়োজিত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন। অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত, ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান, নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মোহাম্মদ নাজমুল হুদা।  বক্তব্য দেবেন- অগ্রণী ব্যাংকের এমডি মুরশেদুল কবীর, ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আর এফ হোসেন, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এমডি আবুল কাশেম মো. শিরিন, ব্যাংক এশিয়ার এমডি সোহেল আর কে হুসেইন, সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই সময়ে ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের আয়োজনে আন্তর্জাতিক ব্যাংক সম্মেলনে অনুষ্ঠিত হবে। ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আরও ২৫ ব্যাংকের এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন। ব্যাংকগুলোর এমডির বিদেশ যাওয়া-সংক্রান্ত নথি অনুমোদন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংক খাতে ডলারের জোগান বাড়াতে বিভিন্ন ব্যাংক অফশোর ব্যাংকিংকে বিশেষ জোর দিয়েছে। এ জন্য নানা প্রচারও চালাচ্ছে ব্যাংক। তারই অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশিদের অফশোর ব্যাংকিংয়ের আওতায় ডলার জমায় উদ্বুব্ধ করতে দেশটিতে প্রচারমূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

ঢাকা কাস্টমস এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন / মিজান-লাভলু-বাশার পরিষদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকা কাস্টমস্ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন উপলক্ষে মিজান-লাভলু-বাশার পরিষদ প্যানেলের মতবিনিময় সভা ও নৈশভোজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাতে উত্তরা কমিউনিটি সেন্টারে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।  এতে সভাপতিত্ব করে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঢাকা কাস্টমস এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পদপ্রার্থী মো. মিজানুর রহমান। সভায় বক্তব্য রাখেন, সিনিয়র সহসভাপতি প্রার্থী শেখ মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান লাভলু ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী মো. খায়রুল বাশার প্রমুখ। এ ছাড়াও বক্তব্য রাখেন অন্যান্য প্রার্থী ও ব্যবসায়ীরা। 

চীনা পণ্য হটিয়ে বাজার দখল করছে বাংলাদেশি এসব পণ্য!

বাংলাদেশে চীনা পণ্যের ব্যবসা এতটাই রমরমা যে তাতে মোটামুটিভাবে বাজার দেশটির দখলে বললেও ভুল হবে না। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চীনা পণ্যের তুলনায় বহু অংশে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চীনা পণ্য হটিয়ে বাজার দখল করছে বাংলাদেশি পণ্য। যেমন ক্যানভাস, পেপার হোল্ডার, টি-স্কেল ইত্যাদি। কিছুদিন আগেও এসব পণ্য চীন থেকে আসত। কিন্তু এখন এগুলো রাজধানী ঢাকাতেই তৈরি হয়। বিশেষ করে নিউমার্কেট-নীলক্ষেত এলাকায়। দেশে এসব পণ্য উৎপাদনের ফলে খরচও অনেক কমে গেছে। যেমন আগে দশ বাই দশ একটি ক্যানভাস বিক্রি হতো ৪০০ টাকায়। কিন্তু এখন দশ বাই দশ একটি ক্যানভাস বিক্রি হয় মাত্র ৪৫ টাকায়। আগে যে হোল্ডার ৬০০ থেকে ৭০০টাকা ছিল এখন তা বিক্রি হয় মাত্র ২২০ টাকায়। টি-স্কেল ছিল ২২০ টাকা কিন্তু দেশে উৎপাদনের ফলে এখন ১২০ টাকায় বিক্রি করা হয়। এ ছাড়া আরও এ রকম অনেক পণ্য আছে। যারা আর্টিসস্ট, যারা ড্রয়িং করে তারা সবচেয়ে বেশি ক্যানভাস কিনে। টি-স্কেল, পেপার হোল্ডার বেশি কিনে যারা পলিটেকনিকে এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়ে। ক্যানভাস তৈরির ক্ষেত্রে প্রথমে কাট সাইজ করা হয়, এরপর কাপড় লাগিয়ে পিন মারা হয়। সবশেষ রং করে রেখে দেওয়া হয়। এসব রং শুকাতে কখনো কখনো ৫ থেকে ৬ দিন সময় লাগে। রং শুকানোর পর বিক্রি করা হয়। এরপর সব সরঞ্জাম সংগ্রহ হয়ে গেলে ছবি আঁকা হয়। ছোট বড় সাইজের এসব ক্যানভাসে প্রাকৃতিক দৃশ্য, বিখ্যাত পেইন্টিং, কোনো পুরোনো ফটোগ্রাফ, এমনকি মানুষের ছবিও আঁকা হয়। মোবাইল ফোন থেকে শুরু করে আসবাবপত্রের বাজারের একটি বড় অংশ চীনের পণ্যের দখলে। বাংলাদেশে যে পরিমাণ পণ্য আমদানি করে আনা হয় তার তুলনায় খুব সামান্যই রপ্তানি হয় চীনে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের মূল সমস্যা দক্ষ জনশক্তি ও প্রযুক্তিগত দক্ষতার অভাব। সেইসঙ্গে অবকাঠামোগত অসুবিধাও রয়েছে । যার কারণে চীনের সঙ্গে এই বিশাল ভারসাম্যহীনতা। চীনে এখন শ্রমের মূল্য বাড়ছে। ফলে তারা বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে এগিয়ে আসছে বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে। বাংলাদেশের এই সুযোগটি কাজে লাগানো দরকার। নিজ দেশের সাধারণ মানুষের জন্য তৈরি পোশাক পণ্য উৎপাদন থেকে সরে আসছে আসছে চীন। সেখানেও বাংলাদেশের সামনে সুযোগ রয়েছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। আর যেহেতু বাংলাদেশের মোটামুটি সব পণ্যেই চীন শুল্ক সুবিধা দিয়ে থাকে, তাই চামড়াজাত শিল্প এবং জুতার বাজার হতে পারে বাংলাদেশের জন্য চীনে একটি লাভজনক ক্ষেত্র।
৫ ঘণ্টা আগে
চীনা পণ্য হটিয়ে বাজার দখল করছে বাংলাদেশি এসব পণ্য!

‘চট্টগ্রাম বন্দর একদিন পৃথিবীর অন্য দেশের কার্যক্রম পরিচালনা করবে’

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে বিদেশি বন্দর পরিচালনাকারিরা বিনিয়োগ করছে। আমি সম্ভাবনা ও স্বপ্ন দেখি, সময় আসবে চট্টগ্রাম বন্দর পৃথিবীর অন্য কোন দেশের কার্যক্রম পরিচালনা করবে। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে ‘চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল প্রকল্পসহ মাল্টিপারপাস টার্মিনাল নির্মাণসংক্রান্ত চট্টগ্রাম বন্দর ও আবুধাবী পোর্টস গ্রুপের মধ্যে সমঝোতা স্মারকপত্র (এমওইউ) স্বাক্ষর’ অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বছরে ৫০ লাখ কন্টেইনার হ্যান্ডলিং লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ২০২৬ সালে টার্মিনালের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরুর কথা রয়েছে।   অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল, বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলি আব্দুল্লা কাসিফ আল মৌদি, আবুধাবী পোর্টস গ্রুপের ইন্টারন্যাশনাল অফিসের রিজিওনাল চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আহমেদ আল মুতায়া।  সমঝোতা স্মারকপত্রে স্বাক্ষর করেন চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল এবং আবুধাবী পোর্টস গ্রুপের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার সাইফ আল মাজরুই।  স্মারকপত্র অনুযায়ী আরব আমিরাতের আবুধাবী পোর্টস গ্রুপ বে-টার্মিনাল প্রকল্পসহ মাল্টিপারপাস টার্মিনাল নির্মাণে বিনিয়োগ করবে। তারা অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি যন্ত্রপাতিও সংগ্রহ করবে।  চট্টগ্রাম বন্দর গত ১৫ বছরে আন্তর্জাতিক বন্দরের সক্ষমতা অর্জন করেছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মংলা বন্দরের আপগ্রেডেশন হচ্ছে। মংলা বন্দর চট্টগ্রাম বন্দরের মতো সক্ষমতা অর্জন করবে। পায়রা বন্দরে নির্মাণাধীন জেটিতে ২০০ মিটার দৈর্ঘ্যের  জাহাজ ভিড়েছে। এটা একটা নতুন অনুভূতি। আগে মাদার ভেসেলে পণ্য পরিবহনের জন্য আমাদের কলম্বো ও সিঙ্গাপুর বন্দরের ওপর নির্ভরশীল হতে হতো। বর্তমানে মাতারবাড়িতে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মিত হচ্ছে। এতে করে নির্ভরশীলতা কমে যাবে। মাতারবাড়ি বন্দর আঞ্চলিক ‘হাব’-এ পরিণত হবে।  চট্টগ্রাম বন্দরের পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল পরিচালনার জন্য সৌদিআরবের রেড সি গেটওয়ে টার্মিনালের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে জানিয়ে খালিদ মাহমুদ বলেন, খুব শিগগিরই এর কার্যক্রম শুরু হবে। বে টার্মিনাল নির্মিত হলে ২৪ ঘণ্টা জাহাজ আসা যাওয়া করবে। জোয়ার ভাটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। বে টারমিনালের সঙ্গে রোড, রেলওয়ে কানেক্টিভিটি থাকবে। পণ্য পরিবহন  সহজলভ্য হবে।  তিনি বলেন, বেটার্মিনাল বাংলাদেশের সমুদ্র পরিবহনের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। অল্প সময়ের মধ্যেই টার্মিনালের মাল্টিপারপাস টার্মিনালের নির্মাণ কাজ শুরু করতে চাই। প্রকল্পের নথি বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতার বৃদ্ধির লক্ষ্যে বঙ্গোপসাগরের তীরে ‘বে- টার্মিনাল’ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। এরপর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে ২০১৭ সালে পরামর্শক নিয়োগ শেষে  ফিজিবিলিটি স্টাডি ও মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন করা হয়। গতবছরের ১৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক চূড়ান্ত মাস্টার প্ল্যান এর মোড়ক উন্মোচিত হয়। সমীক্ষা অনুযায়ী মাস্টার প্ল্যানের ১ হাজার ২২৫ মিটার দীর্ঘ দুটি কন্টেইনার টার্মিনাল এবং দেড় হাজার মিটার দীর্ঘ একটি মাল্টিপারপাস টার্মিনালসহ মোট তিনটি টার্মিনাল রয়েছে।  তিনটি টার্মিনালের দৈর্ঘ্য ৪ দশমিক ৯৫ কিলোমিটার। মাস্টার প্ল্যানে মোট ১১টি জেটি রাখার প্রস্তাব করা হয়। চ্যানেলে যথোপযুক্ত নাব্যতা থাকায় সেখানে ১২ মিটার ড্রাফটের এবং ৩০০ মিটার দৈর্ঘ্যের জাহাজ ভিড়ানো সম্ভব হবে। আবহাওয়া এবং সাগরের বড় বড় ঢেউ থেকে রক্ষা করতে একটি ছয় কিলোমিটার দীর্ঘ ব্রেক ওয়াটার বা ঢেউনিরোধক বাঁধ নির্মাণ করা হবে। বে- টার্মিনাল থেকে বহিঃনোঙরের দূরত্ব এক কিলোমিটার। মাল্টিপারপাস টার্মিনালটি চট্টগ্রাম বন্দর এবং আবুধাবী পোর্টস গ্রুপ যৌথভাবে নির্মাণ করবে। এক হাজার ২২৫ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি কন্টেইনার টার্মিনাল পিএসএ, সিঙ্গাপুর এবং অপরটি ডিপি ওয়ার্ল্ড, দুবাই অর্থায়ন করার সম্ভাবনা রয়েছে। ৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ব্রেক ওয়াটার ও এক্সেস চ্যানেল ড্রেজিং করবে বিশ্বব্যাংক। বে টার্মিনাল প্রকল্পের জন্য ৬৬ দশমিক ৮৫ একর ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি ইতোমধ্যে অধিগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে এবং ৫০০.৬৯ একর সরকারি খাস জমি সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। ব্রেক ওয়াটার নির্মাণের জন্য বিশ্ব ব্যাংক এর বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে।
২২ ঘণ্টা আগে
‘চট্টগ্রাম বন্দর একদিন পৃথিবীর অন্য দেশের কার্যক্রম পরিচালনা করবে’

‘বারবার নীতি পরিবর্তন করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর আস্থা কমে যাবে ব্যবসায়ীদের’

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে বারবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা। এর থেকে উত্তরণ করতে হলে ভেবেচিন্তে গভীরে গিয়ে তারপর সিদ্ধান্ত নিবেন এবং এ সিদ্ধান্তে অটল থাকবেন। না হলে ব্যবসায়ীদের আস্থা থাকবে না কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ‘কেমন বাজেট চাই’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে সাবেক এ গভর্নর এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর বলেন, ব্যাংক সম্পর্কে স্বল্প পরিসরে বলা যাবে না। তবে সরকারি বাজেট এবং যে কোনো কোম্পানির বাজেটের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। সরকারি বাজেট সরকারের আয়-ব্যয় ছাড়াও প্রাইভেট সেক্টর এবং ব্যক্তিগত সেক্টরে ইফেক্ট ফেলবে। এ দৃষ্টিতে কিন্তু বাজেটটা দেখতে হবে। মূল চ্যালেঞ্জটা হচ্ছে এখন মানুষের জীবিকার সংগ্রাম আসতে আসতে পলিসি মেকারদের আড়ালে চলে যাচ্ছে। ইনফ্লেশন নিয়ে কথা হচ্ছে, ইনফ্লেশন না এটা সামাজিক উন্নয়নের ব্যাপারটা আসছে।  ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, বাজেটে সামাজিক উন্নয়ন ও মূল্যস্ফীতিকে গুরুত্ব দিতে হবে। তিনি বলেন, কয়েকটা বড় ইন্ডাস্ট্রি ছাড়া আমাদের ঐরকম বড় শিল্প গড়ে ওঠেনি। আমরা হংকং হতে পারব না, সিঙ্গাপুরও হতে পারব না। সুতরাং সার্ভিস সেক্টর আমরা এগোতে পারবো না। সুতরাং আমাদের শিল্প খাতকে গুরুত্ব দিতে হবে। ছোট ও মাজারের শিল্পকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। যেখান থেকে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। বাজেটের পলিসি হতে হবে জনবান্ধব এবং শিল্প বান্ধব। তিনি বলেন, আমার বক্তব্য হচ্ছে শিল্পের পথের কাঁটাগুলোকে সরিয়ে দিতে হবে। কেউ যদি শিল্প প্রতিষ্ঠান করতে যায় তাকে প্রতিষ্ঠান গড়া সহজ করে দিতে হবে। আমাদের এখানে প্রতিটি ঘরে প্রতিটি চেয়ারে এবং প্রতি টেবিলে টাকা দিতে হয়। তাই বিদেশি বিনিয়োগ আসে না। বিদেশি বিনিয়োগ আনতে হলে এ অবস্থার উন্নতি করতে হবে। সালেহউদ্দিন বলেন, ব্যাংক খাতের সমস্যাগুলো অজানা নয়। আর সমাধানও অজানা নয়। সে ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আরও শক্ত হতে হবে এবং আরও কঠোর হতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে বারবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা। আজকে এক সিদ্ধান্ত আবার কয়েকদিন পর আরেক সিদ্ধান্ত। এর থেকে উত্তরণ করতে হলে ভেবেচিন্তে গভীরে গিয়ে তারপর সিদ্ধান্ত নিবেন এবং এই সিদ্ধান্তে অটল থাকবেন। না হলে ব্যবসায়ীদের আস্থা থাকবে না কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উপর। বাজারেরও আস্থা থাকবে না। এতে সবকিছুই লাগাম ছাড়া হয়ে পড়বে। এজন্য মুদ্রানীতি এবং রাজস্ব নীতির সমন্বয়ের বিকল্প নেই। ২০২১-২২ এ আমাদের চাহিদা থাকার পরও টাকার দর ধরে রাখা হয়েছিল। এতে আমাদের ক্ষতি হয়েছে। টাকার দর এখন একসঙ্গে অবমূল্যায়ন করতে হয়েছে। তাহলে আমাদের ১২ বিলিয়ন ডলার খরচ করে লাভটা হল কি? এটা কি ভাল ডিসিশন ছিল? মোটেও না। আমার মনে হয় যারা পলিসি মেকার তাদের এ বিষয়ে জবাবদিহি করতে হবে। অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, আমাদের যে বাজেট দেয়া হয় তার মধ্যে ৬০ ভাগই অবকাঠামো ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ওপর বরাদ্দ রাখা হয়। যেখানে ৩০ শতাংশ ই অতি মূল্যায়িত হয়। আওয়ামী লীগের ইস্তেহার ও এসডিজি লক্ষ্যমাত্রায় স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে যে বরাদ্দ রাখার কথা হয়েছিল তা অর্ধেকও বাস্তবায়ন হয়নি। এক কথায় সরকার মুখে যেটা বলে সার্বিকভাবে অনেক ক্ষেত্রেই তা বাস্তবায়িত হয় না। তিনি বলেন, বর্তমানে সবচেয়ে বড় সমস্যা জবাবদিহিতা। আমাদের কোন ক্ষেত্রেই জবাব দিতে নাই। তাই জবাবদিহিতা দরকার। একদিকে ট্যাক্স দিব না, একচেঞ্জ রেট ঠিক করবো না সুদের হার ঠিক করবা না। কিন্তু দুবাইতে ৩৯৪ জনের সম্পদ বাড়বে। এজন্য তো ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন করিনি। এ মুহূর্তে সবচেয়ে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছে দেশ। আমাদের অর্থনীতিতে এ মুহূর্তে আরও এক বড় সমস্যা হলো প্রকৃতিতে মন্দা দেখা দিয়েছে। সরকারের অর্থনীতিতে সমস্যা হলো রাজস্ব বাড়েনি। এ মুহূর্তে সরকারের খরচ বাড়ানোর কোন অবস্থা নেই। বিদেশি ঋণ শোধ করার মতো অবস্থা নেই। এ অর্থনীতিবিদ বলেন, আমাদের রাজনীতি যদি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারি তাহলে শরীরে অন্যান্য জায়গায় সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। গতবার থেকে এবার কী এসেছে। আপনারা যদি দেখেন গত ১০ বছরে আমরা ব্যক্তি পর্যায়ে রাজস্ব সেভাবে বাড়েনি। আজকে যদি করোনার কথা বলেন, তাহলে অর্থনীতির বিবেচনা ঠিক হলো না। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, গতবার আমি যখন আলোচনা করেছি তখন আমি বলেছি এবং যা কথাগুলো বলব আইএমএফআইয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে, আমাদের সাথে অনেক সময় আইএমএফআইয়ের সাথে মিলবে না, কিন্তু আমাদের দেশের অর্থনীতিবিদের মধ্যে আমরা মোটামুটি একটা ঐক্যমতে এসেছি। সেটা হলো মূল্যস্ফীতি ও সমষ্টিক অর্থনীতির। এটা আমরা যেভাবে বলি না কেন, এটা বিনিময় হার দিয়ে বলি, পণ্য মূল্য দিয়ে বলি অথবা সুদের হার দিয়ে বলি। সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতীশীলতা ১ নম্বর বিষয় হিসেবে সবার কাছে প্রতিপালিত হবে। কারণ এটা অনেকটা শরীরে ডায়েবেটিকের মত।  ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, গত ১৫ বছরের হিসেব যদি ধরেন, তাহলে এত জটিল ও আর্থিক বাজেট হয়েছে বলে আমার মনে হয় না। এই জটিল আর্থিক পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে কারণ হলো আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির কারণে। সেটা আপনি পণ্য মূল্যই বলেন আর বাজারে মন্দার কথাই বলেন। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, এ পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে আবহাওয়াগত কারণে। আমাদের বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া আমরা লক্ষ্য করছি এটা অর্থনীতির নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া নিয়ে এসেছে। পৃথিবীতে এখন যে ধরনের রাজনীতি হচ্ছে তার ফলে আমাদের আঞ্চলিক রাজনীতি এবং ভূ-কৌশলগত বিভিন্ন ধরনের পরিস্থিতি আমাদের অর্থনীতিকে প্রভাবিত করছে। সেহেতু সাধারণভাবেই যদি আপনি বলেন, এই বাজেট অত্যন্ত জটিল পরিস্থিতির ভিতরে আসছে। তাই এই বাজেট অন্য যে কোন বছরের থেকে কঠিন এবং সর্বোপরি বাংলাদেশ এই মুহূর্তে আইএমএফএর সাথে একটি শর্তযুক্ত ঋণের মধ্যে রয়েছে। সমস্ত প্রতিশ্রুতি প্রতিপালন করাটা এখন বাধ্যবাধকতা হয়েছে। তাহলে এই পরিস্থিতিতে আগামী বাজেটে আমরা কী চ্যালেঞ্জের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। গত দেড় দশক ধরে প্রচারিত হচ্ছে বাজেট নিয়ে এনটিভির এই আলোচিত অনুষ্ঠানটি। সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত যেমন সংসদে রেকর্ড সংখ্যকবার বাজেট উপস্থাপন করেছেন, তেমনি এনটিভির এই আয়োজনেও প্রধান আলোচক হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন টানা ১০ বার।  এ সময় প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান বলেছেন, আসন্ন ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটকে জনবান্ধব করতে স্টেকহোল্ডারদের দেওয়া প্রস্তাবনাগুলো বিবেচনায় নেওয়া হবে। পাশাপাশি বাজেট বাস্তবায়নে সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও সংস্থাগুলোতে সক্ষমতা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতি ইঙ্গিত করে ড. মশিউর রহমান বলেন, আমরা সামাজিক সুরক্ষাসহ দেশের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি ও উন্নতির লক্ষ্যে পদক্ষেপের কথা থাকবে আসন্ন বাজেট প্রস্তাবনায়। বাজেট তৈরির আগে বিভিন্ন মহল থেকে অনেক প্রস্তাবনা আসে। প্রত্যেকেই নিজ নিজ চিন্তাভাবনা থেকে এসব প্রস্তাবনা দেওয়া হয়। রাজস্ব আয় বাড়িয়ে অর্থনৈতিক সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এনবিআরের নানা ধরনের হয়রানির বর্ণনা দিয়ে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, দেশে অর্থনৈতিক অবস্থা করুণ। সরকার এনবিআরকে রাজস্ব বাড়াতে চাপ দিচ্ছে। আর এনবিআর নানা ফন্দি করে ব্যবসায়ীদের গলা কাটছে। এনবিআরের অত্যাচার ও নির্যাতনে অনেক ব্যবসায়ী তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছেন বলে উল্লেখ করে হাতেম আলী বলেন, প্রতি বছর ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করার পরও এনবিআর কর্মকর্তারা তিন বছর আগের ফাইল অহেতুক সামনে এনে ব্যবসায়ীদের মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা করছে। আমদানি পণ্যে অ্যাডভান্স ইনকাম ট্যাক্স (এআইটি) দেওয়ার বিষয়ে ব্যবসায়ী নেতা হাতেম আলী বলেন, পণ্য আমদানিতে সরকার নানা ধরনের কর আরোপের পাশাপাশি অগ্রিম করও নিচ্ছে। অথচ এ অগ্রিম কর পরবর্তীতে ব্যবসার সঙ্গে সমন্বয় করা হচ্ছে না। এতেও ব্যবসায়ীরা মারাত্মকভাবে ক্ষতির মুখে পড়ছেন। অর্থপ্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেন, আমরা বঙ্গবন্ধুর কৃষি বিপ্লবকে সামনে রেখে একটি পলিসি নির্ধারণ করবো, যাতে দেশের তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ উপকৃত হয়। একই সঙ্গে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতিতে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা থাকবে আসন্ন বাজেটে। প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে বেকার সমস্যা দূর করার জন্য সরকারের নেওয়া লক্ষ্য ও কর্ম পরিকল্পনা বাস্তবায়নের নির্দেশনাও থাকবে আসন্ন বাজেট প্রস্তাবনায়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমানসহ সরকারের একাধিক নীতিনির্ধারক। এবারের আয়োজনে প্যানেল আলোচক হিসেবে ছিলেন অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ ও পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান ড. জায়েদি সাত্তার। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এইফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাহবুবুল আলম।
২২ ঘণ্টা আগে
‘বারবার নীতি পরিবর্তন করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর আস্থা কমে যাবে ব্যবসায়ীদের’
দুই দিনের রিমান্ড শেষে ফের কারাগারে কেএনএফের ১৫ সদস্য
দুই দিনের রিমান্ড শেষে ফের কারাগারে কেএনএফের ১৫ সদস্য
থানচিতে আগুনে পুড়ল কটেজসহ ১১টি ঘর
থানচিতে আগুনে পুড়ল কটেজসহ ১১টি ঘর
২ কেজি ওজনের সিঙ্গাড়া ভেজে ভাইরাল চুয়াডাঙ্গার জসিম
২ কেজি ওজনের সিঙ্গাড়া ভেজে ভাইরাল চুয়াডাঙ্গার জসিম
মেয়রকে মারধর, এমপি মমিনের পিএসসহ ১৯ জনের নামে মামলা
মেয়রকে মারধর, এমপি মমিনের পিএসসহ ১৯ জনের নামে মামলা
হেলমেটবিহীন তেল দিচ্ছে না দিনাজপুরের পাম্পগুলো
হেলমেটবিহীন তেল দিচ্ছে না দিনাজপুরের পাম্পগুলো
কর্ণফুলী নদীতে ভাসছিল নিখোঁজ জেলের লাশ
কর্ণফুলী নদীতে ভাসছিল নিখোঁজ জেলের লাশ
‘ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখতে হবে’
‘ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখতে হবে’
পুকুরপাড়ে খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরপাড়ে খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে ভাই-বোনের মৃত্যু
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান

আইসিজের কাঠগড়ায় ইসরায়েল, খালাস পেতে যা বলল

গাজায় গণহত্যা বন্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) দক্ষিণ আফ্রিকার করা আবেদনের ওপর দ্বিতীয় দিনের শুনানি হয়েছে। শুক্রবার ( ১৭ মে) নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে আদালতের কার্যালয়ে ইসরায়েল তার পক্ষে যু্ক্তিতর্ক তুলে ধরে। তারা বলে, দক্ষিণ আফ্রিকা মিথ্যা অভিযোগ করেছে। শুনানিতে আত্মপক্ষ সমর্থন করে ইসরায়েল বলেছে, নিজেদের রক্ষায় ফিলিস্তিনের গাজায় সামরিক অভিযান চালানো হচ্ছে। ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে। দক্ষিণ আফ্রিকার এ ধরনের আবেদন জাতিসংঘের জাতিগত নিধন সনদের সঙ্গে ‘ঠাট্টা’। তাই আবেদন নাকচ করে দেওয়ার দাবি জানান ইসরায়েলের আইনজীবীরা। ইসরায়েল আরও বলে, এটি বাস্তবতা থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন একটি আবেদন। রাফায় বিপুলসংখ্যক ফিলিস্তিনি অবস্থান করছে। ইসরায়েল বিষয়টি ভালোভাবে জানে। কিন্তু হামাস এসব মানুষদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে। তারা সেখানে আস্তানা গেড়েছে। যা ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য হুমকি। হামাসের ‘সন্ত্রাসীদের’ নির্মূলে অভিযান চালানো হচ্ছে বলে দাবি করে ইসরায়েল। শুনানিতে ইসরায়েলের আইনজীবীদের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল গিলাড নোয়াম।  এর আগে বৃহস্পতিবার দক্ষিণ আফ্রিকা আবেদনের পক্ষে আদালতে বক্তব্য তুলে ধরে। সেখানে দেশটি গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের প্রত্যাহার, যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠা ও রাফা শহরে হামলা বন্ধে জরুরি ভিত্তিতে নির্দেশ দিতে আদালতের কাছে অনুরোধ জানায়। শুনানিতে দক্ষিণ আফ্রিকা বলে, গাজায় ইসরায়েল ভয়াবহ হামলা চালাচ্ছে। তা জাতিগত নিধনের পর্যায়ে পড়ে। এ হামলা গত কয়েক মাসের তুলনায় বর্তমানে আরও ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে। আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত। দুই দেশের মধ্যে বিবদমান কোনো বিষয় সমাধানে অনেকটা মধ্যস্থতার কাজ করে আইসিজে। এ আদালত স্বাধীনভাবে রায় দিতে পারে। তবে তা বাস্তবায়নে কোনো শক্তি প্রয়োগের ক্ষমতা রাখে না।
সংঘাত এড়াতে আরব লীগের অভিনব প্রস্তাব
সংঘাত এড়াতে আরব লীগের অভিনব প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো কানাডার শাস্তিমূলক পদক্ষেপ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো কানাডার শাস্তিমূলক পদক্ষেপ
বাংলাদেশে আসছেন কুরলুস ওসমানের নায়ক
বাংলাদেশে আসছেন কুরলুস ওসমানের নায়ক
বিশ্বব্যাপী মানুষের জন্য দারুণ সুখবর
বিশ্বব্যাপী মানুষের জন্য দারুণ সুখবর
তুরস্ক দখল করবে ইসরায়েল!
তুরস্ক দখল করবে ইসরায়েল!
গোল্ডেন ভিসার সুবিধা কী, খরচ কত?
গোল্ডেন ভিসার সুবিধা কী, খরচ কত?
জয়কে জুতাপেটা করতে চান মিষ্টি জান্নাত
জয়কে জুতাপেটা করতে চান মিষ্টি জান্নাত
গাছতলায় জায়েদ খান
গাছতলায় জায়েদ খান
নিরব-রিফাতের ‘অবুঝ মনের প্রেম’
নিরব-রিফাতের ‘অবুঝ মনের প্রেম’
ফের পেছাল কঙ্গনার ‘ইমার্জেন্সি’
ফের পেছাল কঙ্গনার ‘ইমার্জেন্সি’
ফারিণের ব্যস্ততা
ফারিণের ব্যস্ততা
বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
নিপুন তো বাপকেই অস্বীকার করছে : ডিপজল
নিপুন তো বাপকেই অস্বীকার করছে : ডিপজল
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
বিশ্বকাপ যাচ্ছে ব্রাজিলে
বিশ্বকাপ যাচ্ছে ব্রাজিলে
ডাচ দলে চোটগ্রস্ত বার্সা তারকা
ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ / ডাচ দলে চোটগ্রস্ত বার্সা তারকা
ইসরায়েলকে নিষিদ্ধ করার দাবি, ঝুলিয়ে রাখল ফিফা
ইসরায়েলকে নিষিদ্ধ করার দাবি, ঝুলিয়ে রাখল ফিফা
আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে ইসরায়েলকে নিষিদ্ধ করার ফিলিস্তিনের দাবিকে ঝুলিয়ে রাখল বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আইনি পরামর্শ নেওয়ার প্রয়োজন বলে জানান সংস্থাটির সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। শুক্রবার (১৭ মে) থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অনুষ্ঠিত ফিফার বার্ষিক কংগ্রেনের সংস্থাটির পরিকল্পনার কথা জানান তিনি। গাজায় চলমান আগ্রাসনে ইসরায়েল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (আইএফএ) সংযুক্ত থাকার যুক্তি উপস্থাপন করে ফিলিস্তিন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (পিএফএ)। যা ফিফার আইনের লঙ্ঘন বলেও জানানো হয়। ফিফার সদস্যভুক্ত ২১১ দেশের প্রতিনিধিদের উদ্দেশে পিএফএ সভাপতি জিব্রিল রাজউব বলেন, ‘আমি আপনাকে ইতিহাসের ডানদিকে দাঁড়াতে বলছি... এখন না হলে, কখন? ফিফা ফিলিস্তিনে চলমান গণহত্যার বিষয়ে উদাসীন হতে পারে না।’ এ সময় ফিফা সভাপতি ইনফান্তিনো বলেন, ‘পিএফএর তিনটি অনুরোধ বিশ্লেষণ করতে এবং আইনি জটিলতাগুলো পর্যালোচনার ফিফার আইন সঠিকভাবে প্রয়োগ করা হবে।’ পিএফএ দাবিতে জানায়,  ‘গাজার সমস্ত ফুটবল অবকাঠামো হয় ধ্বংস হয়ে গেছে, বা আল-ইয়ারমুকের ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামসহ গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে’ এবং বলেছে যে, এটি আলজেরিয়া, ইরাক, জর্ডান, সিরিয়া এবং ইয়েমেনের ফেডারেশনগুলোর প্রস্তাবের পক্ষে সমর্থন করেছে। এ জন্য আগামীয় ২৫ জুলাই কাউন্সিল মিটিং আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে ইসরায়েল নিষেধাজ্ঞার আহ্বানকে ‘নিষ্ঠুর’ বলে অভিহিত করেছে। এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) সভাপতি শেখ সালমান বিন ইব্রাহিম আল খলিফা কংগ্রেস শুরু আগে ফিলিস্তিনের প্রস্তাবের প্রতি নিজের সমর্থন জানান। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিত ইসরায়েলকে ফুটবল থেকে নিষিদ্ধ করা দাবি তুলেছিল ইরান। গাজায় ইসরায়েলের আক্রমণ ও গণহত্যার প্রতিবাদে ফিফার কাছে এ দাবি জানায় ইরান। মধ্যপ্রাচ্যের ১২টি দেশের ফুটবল সংস্থা, ফিফার কাছে ইসরায়েলকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে চিঠি দেয়।
কার বেশি আয়, রোনালদো নাকি মেসির?
কার বেশি আয়, রোনালদো নাকি মেসির?
২ বছর পর ফ্রান্স দলে কান্তে
ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ / ২ বছর পর ফ্রান্স দলে কান্তে
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X