এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: Biplab Deb-এর রাজ্যে গিয়ে ব্যাপক হেনস্তার মুখে প্রশান্ত কিশোরের সংস্থার টিম। খবর প্রকাশ্যে আসতেই জাতীয় থেকে রাজ্য রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল। এবার এই ঘটনায় ময়দানে নামল তৃণমূল। বিপাকে পড়া I-PAC টিমের ত্রাতা হিসেবে ত্রিপুরা যাচ্ছেন তৃণমূলের বিশেষ দল। ত্রিপুরায় জোড়াফুল শিবিরের প্রতিনিধি হিসেবে যাচ্ছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক এবং ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, আগরতলায় যেতে পারেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। দলের তরফে জানানো হয়েছে, হোটেলবন্দি আইপ্যাক টিমকে মুক্ত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, বুধবার সকাল ৯.১০ মিনিটের বিমানে ত্রিপুরায় উদ্দেশে যাত্রা করবে জোড়াফুলের প্রতিনিধি দল। ত্রিপুরা যাওয়া প্রসঙ্গে ব্রাত্য বসু বলেন, 'আই প্যাকের ছেলেদের যেভাবে সরকার আটকে রেখেছে সেই অবস্থা ভালো না। পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ। যেভাবে গণতন্ত্র লুণ্ঠিত হচ্ছে সেটা দেখার জন্যে আমার সতীর্থ মলয় ঘটক এবং রাজনৈতিক সতীর্থ ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বুধবার ত্রিপুরা যাচ্ছি।' অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও এই অভিযানে তাদের সঙ্গে যাচ্ছেন কিনা জানতে চাওয়া হলে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, 'সর্বভারতীয় সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, তবে ত্রিপুরা যাচ্ছেন কিনা তিনি সেই বিষয়ে নিশ্চিত নন।' দলীয় সূত্রে খবর, আইপ্যাক কর্মীদের এমন হেনস্থায় গর্জে ওঠার নির্দেশ শীর্ষ নেতৃত্বের। সোমবারই এই ঘটনায় টুইট করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ত্রিপুরা সরকারকে আক্রমণ করে তিনি টুইট করেন, 'তৃণমূল এবার ত্রিপুরায় পা রাখবে, তাই ভয় পাচ্ছে BJP। এতেই প্রমাণিত। বাংলায় তৃণমূলের জয়ে এতটায় ধাক্কা খেয়েছে BJP যে এখন ২৩ জন আইপ্যাক কর্মীকে হোটেলে বন্দি করে রেখে আটকাতে চাইছে।'
২০২৬ পর্যন্ত সরকারিভাবে তৃণমূলের ভোট স্ট্র্যাটেজিস্ট প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা I-PAC। সেই কাজেই আগরতলায় গিয়ে প্রশাসনের দুর্ব্যবহারের শিকার আই প্যাকের কর্মীরা বলে অভিযোগ। I-Pac সূত্রে খবর, রবিবার রাত থেকে টিমের ২৩ সদস্য হোটেল বন্দি। সোমবার কাজে বাইরে বেরতে চাইলে তাদের বাধা দেয় পুলিশকর্মীরা। তাদের জানানো হয়, করোনা টেস্টের আগে বাইরে বেরনো যাবে না। এরপর যত বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে জুলুমও। প্রথমে হোটেলের বাইরে যেতে আটকানোর পর খাবার আনতে বা অর্ডার দিতে রিশেপসন পর্যন্ত যেতে চাইলেও বাধা দেওয়া হচ্ছে আই প্যাক কর্মীদের। এমনকী তাদের ফিরে যাওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছেও বলে খবর। সূত্রের খবর, বাংলা বিধানসভা নির্বাচনের আগে যে কোর রিসার্চ টিম এরাজ্যে কাজ চালিয়েছিল, সেই সদস্যরাই রয়েছেন ত্রিপুরার হোটেলবন্দি দলে। এক সপ্তাহ আগেই সংগঠনের কাজে ত্রিপুরায় এসেছিলেন তাঁরা।
জানা গিয়েছে, বুধবার সকাল ৯.১০ মিনিটের বিমানে ত্রিপুরায় উদ্দেশে যাত্রা করবে জোড়াফুলের প্রতিনিধি দল। ত্রিপুরা যাওয়া প্রসঙ্গে ব্রাত্য বসু বলেন, 'আই প্যাকের ছেলেদের যেভাবে সরকার আটকে রেখেছে সেই অবস্থা ভালো না। পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ। যেভাবে গণতন্ত্র লুণ্ঠিত হচ্ছে সেটা দেখার জন্যে আমার সতীর্থ মলয় ঘটক এবং রাজনৈতিক সতীর্থ ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বুধবার ত্রিপুরা যাচ্ছি।' অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও এই অভিযানে তাদের সঙ্গে যাচ্ছেন কিনা জানতে চাওয়া হলে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, 'সর্বভারতীয় সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, তবে ত্রিপুরা যাচ্ছেন কিনা তিনি সেই বিষয়ে নিশ্চিত নন।' দলীয় সূত্রে খবর, আইপ্যাক কর্মীদের এমন হেনস্থায় গর্জে ওঠার নির্দেশ শীর্ষ নেতৃত্বের। সোমবারই এই ঘটনায় টুইট করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ত্রিপুরা সরকারকে আক্রমণ করে তিনি টুইট করেন, 'তৃণমূল এবার ত্রিপুরায় পা রাখবে, তাই ভয় পাচ্ছে BJP। এতেই প্রমাণিত। বাংলায় তৃণমূলের জয়ে এতটায় ধাক্কা খেয়েছে BJP যে এখন ২৩ জন আইপ্যাক কর্মীকে হোটেলে বন্দি করে রেখে আটকাতে চাইছে।'
২০২৬ পর্যন্ত সরকারিভাবে তৃণমূলের ভোট স্ট্র্যাটেজিস্ট প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা I-PAC। সেই কাজেই আগরতলায় গিয়ে প্রশাসনের দুর্ব্যবহারের শিকার আই প্যাকের কর্মীরা বলে অভিযোগ। I-Pac সূত্রে খবর, রবিবার রাত থেকে টিমের ২৩ সদস্য হোটেল বন্দি। সোমবার কাজে বাইরে বেরতে চাইলে তাদের বাধা দেয় পুলিশকর্মীরা। তাদের জানানো হয়, করোনা টেস্টের আগে বাইরে বেরনো যাবে না। এরপর যত বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে জুলুমও। প্রথমে হোটেলের বাইরে যেতে আটকানোর পর খাবার আনতে বা অর্ডার দিতে রিশেপসন পর্যন্ত যেতে চাইলেও বাধা দেওয়া হচ্ছে আই প্যাক কর্মীদের। এমনকী তাদের ফিরে যাওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছেও বলে খবর। সূত্রের খবর, বাংলা বিধানসভা নির্বাচনের আগে যে কোর রিসার্চ টিম এরাজ্যে কাজ চালিয়েছিল, সেই সদস্যরাই রয়েছেন ত্রিপুরার হোটেলবন্দি দলে। এক সপ্তাহ আগেই সংগঠনের কাজে ত্রিপুরায় এসেছিলেন তাঁরা।