এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সোমবার সকালে প্রাতর্ভ্রমণে বেরিয়ে বাড়ি আর ফেরেননি! সারাদিন এখান-সেখান খোঁজ করেও পাওয়া যায়নি বালিয়াপাড়া হাইস্কুলের ওই শিক্ষিকাকে। আগে কখনও এমন হয়নি। স্বভাবতই দুশ্চিন্তায় পড়ে পরিবার। দিনশেষে থানায় নিখোঁজ ডায়েরিও হয়। প্রায় ৩৬ ঘণ্টারও বেশি সময় অতিবাহিত হওয়ার পর, মঙ্গলবার বেলায় স্থানীয় এক স্কুলঘরের ভিতর থেকে উদ্ধার হয় ওই শিক্ষিকার মৃতদেহ। পরনের পোশাক এলোমেলো। শতচ্ছিন্ন। মুখ পোড়ানো অ্যাসিডে। দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন। পুলিশের ধারণা, শিক্ষিকাকে খুনের আগে গণধর্ষণ (Gang rape) করা হয়েছিল। মুখ বিকৃত করে দেওয়া হয় অ্যাসিডে। শিক্ষিকা খুনের এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরেই উত্তেজনা তৈরি হয় অসমের উদালগুড়িতে।পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে পুলিশ জানতে পারে, রোজদিনের মতো সোমবার সকালেও হাঁটতে বেরিয়েছিলেন ১ নম্বর কলাইগাঁওয়ের বাসিন্দা ওই শিক্ষিকা। কিন্তু, বেলা গড়ালেও বাড়ি ফেরেননি। সকালে হাঁটতে বেরিয়ে কারও বাড়ি যাওয়ার কথা নয়। বিশেষত, কোভিড-কালে করোনার ছোঁয়াচ বাঁচাতে। তাই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন পরিবারের সদস্যরা। রাস্তাঘাটে বিপদের আশঙ্কা করছিলেন। রাতে থানায় গিয়ে তাঁরা একটি নিখোঁজ ডায়েরিও করেন। কিন্তু, থানায় ডায়েরি করার পর আর একটি দিন সন্ধে গড়ালেও পুলিশ ওই শিক্ষিকার হদিশ দিতে ব্যর্থ হয়।
মঙ্গলবার রাতে উদালগুড়ির ইউএন ব্রহ্ম আকাদেমি স্কুল চত্বর থেকে দুর্গন্ধ ছড়ানোয়, আশপাশের লোকজন সেখানে ভিড় করেন। খবর দেওয়া হয় থানায়। শেষ পর্যন্ত পুলিশ গিয়ে ওই স্কুলের একটি ঘর থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে। শনাক্ত হয় দেহটি নিখোঁজ শিক্ষিকারই। শিক্ষিকার বাড়ি থেকে ওই স্কুলের দূরত্ব বেশি নয়। আবার ওই স্কুল থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে কলাইগাঁও এক নম্বর সেনা শিবির। সেনা শিবিরের কাছে, জনবহুল এলাকায়, স্কুলের মধ্যে কী করে একজন শিক্ষিকাকে এমন নৃশংস ভাবে খুন করা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ঘটনার তদন্তকারী পুলিশ অফিসার জানান, ইউএন ব্রহ্ম আকাদেমি স্কুলের একটি ঘর থেকে শিক্ষিকার অর্ধনগ্ন মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। পুলিশের ধারণা, মৃতদেহ যাতে শনাক্ত না করা যায়, তার জন্যই পরিকল্পিত ভাবে অ্যাসিড ঢেলে (acid attack) মুখ পোড়ানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের মনে হয়েছে, খুন (Teacher Brutally Murdered) করার আগে ওই শিক্ষিকাকে গণধর্ষণ (Assam Teacher Gangraped) করা হয়েছিল। শরীরের নানা জায়গায় আঘাতের চিহ্ন ছিল। নিশ্চিত হতে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষা করছে পুলিশ। বুধবার বেলায় দেহ ময়নাতদন্ত হলেও, পুলিশ এখন হাতে রিপোর্ট পায়নি।
মঙ্গলবার রাতে উদালগুড়ির ইউএন ব্রহ্ম আকাদেমি স্কুল চত্বর থেকে দুর্গন্ধ ছড়ানোয়, আশপাশের লোকজন সেখানে ভিড় করেন। খবর দেওয়া হয় থানায়। শেষ পর্যন্ত পুলিশ গিয়ে ওই স্কুলের একটি ঘর থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে। শনাক্ত হয় দেহটি নিখোঁজ শিক্ষিকারই। শিক্ষিকার বাড়ি থেকে ওই স্কুলের দূরত্ব বেশি নয়। আবার ওই স্কুল থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে কলাইগাঁও এক নম্বর সেনা শিবির। সেনা শিবিরের কাছে, জনবহুল এলাকায়, স্কুলের মধ্যে কী করে একজন শিক্ষিকাকে এমন নৃশংস ভাবে খুন করা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ঘটনার তদন্তকারী পুলিশ অফিসার জানান, ইউএন ব্রহ্ম আকাদেমি স্কুলের একটি ঘর থেকে শিক্ষিকার অর্ধনগ্ন মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। পুলিশের ধারণা, মৃতদেহ যাতে শনাক্ত না করা যায়, তার জন্যই পরিকল্পিত ভাবে অ্যাসিড ঢেলে (acid attack) মুখ পোড়ানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের মনে হয়েছে, খুন (Teacher Brutally Murdered) করার আগে ওই শিক্ষিকাকে গণধর্ষণ (Assam Teacher Gangraped) করা হয়েছিল। শরীরের নানা জায়গায় আঘাতের চিহ্ন ছিল। নিশ্চিত হতে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষা করছে পুলিশ। বুধবার বেলায় দেহ ময়নাতদন্ত হলেও, পুলিশ এখন হাতে রিপোর্ট পায়নি।